মিষ্টি বউয়ের দুষ্টু বর

 


--এই শুনছ…. (ঝিনুক)

---উম… (আমি)
---উঠ, নামাজের সময় হয়ে যাচ্ছে তো….
---আরেকটু….
---এই পাগল, উঠ তো, নামাজ পড়ে এসে ঘুমিও…
---উমম.
---উম কি…??? উঠ বলছি.....
---আরেকটু….
---আরেকটু কি…??
---ঘুমাই…
---জামাত পাবে না তখন… আরে উঠনা….
---আরেকটু ঘুমাই…..
---দাঁড়াও, সেই কখন থেকে আদর করে ডাকছি বলে কথা
গায়ে লাগছে না না….
---একটু ঘুমাব…..
---হুম অনেকটা ঘুমাও….
বলেই চুলের আগা দিয়ে কানে সুরসুরি দিতে লাগল
পাগলিটা, এত অত্যাচার করলে কি ঘুমানো যায়….
---ছুটির একটা দিন…. একটু তো ঘুমাতে দিবে….
---নামাজ পড়ে এসে যত ইচ্ছা ঘুমিও…..
---যাচ্ছি যাচ্ছি, তখন যে কত ঘুমাতে দিবে আমার জানা
আছে…. একটা দিন নামাজ না পড়লে কি হয়…
---একটা দিন নামাজ না পড়লে যে আপনাকে অনেকটা
দিন জাহান্নামে থাকতে হবে, আর আমি ঐটা চাই না,
আপনার সাথে একসাথে জান্নাতে থাকতে চাই…..
বলেই কান্না কান্না ভাব করে ফেলেছে….
পাগলিটাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বললাম…
---সরি পাগলিটা, এই তোমায় বুকে নিয়ে নাকে নাক ঘষে
বলছি আর কখনই এমন করব না, সময়ের নামাজ সময়ে পড়ে
নিব…. আমিও চাই তোমার সাথে জান্নাতে থাকতে…..
বলেই কপালে একটা মিষ্টি একে দিলাম পাগলিটার এই
কথা গুলোই প্রমান করে পাগলিটা আমায় কতটা
ভালবাসে.,…… কতটা ভয় পাই আমাকে হারানোর…….
---অনেক হয়ছে এবার উঠেন, চলেন দ্রুত গোসল করে নিয়ে
মসজিদে যাবেন, আধা ঘন্টা সময় আছে জামাতের,
যেতেও তো সময় লাগবে…..
---হুম চলো টাওয়েল দাও….
---এই নাও….
আমিও নিয়ে বাথরুমে ঢুকলাম, পাগলিটা অনেক আগেই
উঠেছে, নিজে গোসল করে রেডি হয়ে গিয়ে আমায়
ডাকছিল….
এইটা ওর নিয়মিত কাজ, নিজে গোসল সেরে রেডি হয়ে
আমার মাথার পাশে গিয়ে বসবে, এর পর মাথাটা ওর
কোলের উপর তুলে নিবে, চুলের মাঝে ওর আঙ্গুল ঢুকিয়ে
দিয়ে আদর করবে আর ডাকবে, আমিও ঐ সময় ওর কোমড়
জড়িয়ে ধরে থাকি…….
---ঐ বাবুর আব্বু, আপনার গোসল কি হলো….???(ঝিমুক)
---হুম বাবুর আম্মু এইত, ওযু করছি…(আমি)
---দ্রুত সময় চলে যাচ্ছে তো….
---এইত এসে গেছি মহারানী….
বলে খাটের উপর থেকে টাওজার নিয়ে পড়লাম,
পান্জাবিটা পাগলিটা নিজেই পড়িয়ে দিল, এর পর
পান্জাবির বোতাম লাগানোর সময় আমার দুই পায়ের
পাতার উপর নিজের দুই পা দিয়ে দাঁড়াল আর আমি
পাগলিটার কোমড় দুই হাতে ধরে রাখলাম….
ঝিনুক বোতাম লাগাচ্ছে আর আমি ওর মুখের দিকে
তাকিয়ে আছি….
কি মায়াবি চেহারা, গোলস করে আসাতে মুখটা আরো
বেশি পবিত্র ও নিঃপাপ মনে হচ্ছে……
---এইযে জনাব, কাজ তো শেষ, অমন করে কি দেখেন
হু….???
---সাতটা নয় পাঁচটা নয় আমার একটাই মাত্র বউ, তাকেই
দেখি….
---অত রোমান্টিক হতে হবে না, মসজিদে যান….
বলে নিজেকে ছাড়িয়ে নিল…..
বাইরের পথ দেখিএ বলল এখন আসেন জনাব…
আমিও রওনা দিলাম মসজিদে……
ঝিনুক বাইরের দরজা পর্যন্ত আসল…
বিদায় জানিয়ে মসজিদে পা বাড়ালাম…….
আমি রাশেদ, আর ও আমার মিষ্টি বউ ঝিনুক, চাকরি
সুত্রে পরিবার ছেড়ে আলাদা থাকি….
আর আমরা এখনো ডাবলই আছি ট্রিপল হয়নি, মানেঐ যে
বাবুর আব্বু আর বাবুর আম্মু ঐটা ভবিষ্যৎ, এখন থেকেই
প্যাক্টিস চলছে…..
মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে একটু হাটাহাটি করলাম
ভোরের সতেজ বাতাস গ্রহন করে বাড়ি ফিরলাম…
বেল দিতে ঝিনুক দরজা খুলে দিল, দুজনে ভেতরে
আসলাম, আমি শোবার রুমে গেলাম আর পাগলিটা
ওখানেই রইল…..
পান্জাবী পালটে একটা টি শার্ট পড়ে নিলাম…
বাইরে এসে দেখি ঝিনুক রান্না ঘরে নাশতা তৈরি
করছে….
পেছন থেকে গিয়ে জড়িয়ে ধরলাম….
---কি হচ্ছে কি, ছাড়েন বলছি কাজের সময় সুধু ঝামেলা
করে…
--- ওর ঘাড়ে একটা মিষ্টি আদর দিসে বললাম, কই
ঝামেলা করছি আমার বউকে একটু আদর করছি….
---এখন আদর করতে হবে না, আপনি না ঘুমাবেন, যান ঘুমান
আরেকটু, নাশতা হলে আমি ডাকছি আপনাকে…
---না গো ঘুমাব না, আমার মিষ্টি বউটাকে আদর করব আর
তাঁর কাজে সাহায্য করব….
---আমাকে সাহায্য করা লাগবে না গো আমার “দুষ্টু বর”
আপনি গিয়ে ঘুমান, আমি নাশতা বানাই….. আপনি থাকলে
আর নাশতা বানানো হবেই না…..
---তাহলে আমার “মিষ্টি বউ” টা কাজ করুক আর আমি
এভাবেই পেছন থেকে ধরে থাকি….. শক্ত করে…
---সাত সকালে এত রোমান্টিক কেন সাহেব….???
---মিষ্টি পাগলিটাকে দেখলেই যে আমার রোমান্স
জেগে উঠে গো…..
---থাক আর দুষ্টুমি করতে হবে না, আমায় ছাড়েন কাজ
করি….
---কি করতে হবে বল, সাহায্য করি….
---কিছুই করতে হবে না, যেয়ে ঘুমান…. অনেক ক্লান্ত
আছেন….
---তাহলে এভাবে ধরে থাকি….
---না…
---হয় কাজ না হয় এভাবে ধরে রব…
---আচ্ছা, এই নেন পেয়াজ, এগুলো কাটেন….
আমিও কাটতে লাগলাম,
পাগলিটা হয়ত ভেবেছে আমি পেয়াজ কাটতে পারব না,
পেয়াজের রসে চোখ জ্বালা করবে, তখন রুমে চলে যাব,
কিন্তু পাগলিটা তো জানে না, বোনটার বিয়ের পর
আম্মুকে সাহায্য করার জন্য আমিই ছিলাম, রান্না থেকে
সুরু করে সব যাইগাই…..
সে সূত্রে অভ্যাস আছে সব কিছুর…..
---এই নাও তোমার পেয়াজ কাটা শেষ….
---কি…!!
একটু যেন অবাক, এত দ্রুত শেষ করে ফেলছি বলে….
আর আমি যে পেয়াজ কেটেছি একদম ঠিক ঠাক ভাবে
সেটাও ঝিনুককে অবাক করেছে….
---আপনি তো দেখছি সব গুলো একেবারে ঠিক মত
কেটেছেন….
---আম্মু কে সাহায্য করতে করতে শিখে গেছি…..
---আর কি কি পারে আমার পাগলটা….
---তোমার পাগলটা তোমাকে রান্না করেও খাওয়াতে
পারবে….
---তাই বুঝি….
---হুম…
---আমি তো চাইছিলাম আপনির যাতে পেয়াজের রসে
চোখ জ্বলে আর ঘরে গিয়ে ঘুমান…
---অথচ আমি এসবে ওস্তাদ…. এবার আমার পারিশ্রমিক….
---হ্যা বুঝেছি তো…. চোখ বন্ধ করেন, কাজ যখন করিয়েছি
পারিশ্রমিক তো দিতেই হবে…..
আপনারা কিন্তু তাকায়েন না….
এর পর পারিশ্রমিক নিয়ে দুজনে হাতে হাতে নাশতা
তৈরি করে টেবিলে সাজিয়ে ফেললাম….
---আসো আজ আমি তোমাকে খাইয়ে দেই,
বলে পাশে বসালাম ঝিনুককে….
রুটি ছিড়ে ভাজি নিয়ে বললাম আআআআ করো….
---আআআআ…
ঝিনুক হা করতেই ওর মুখে দিয়ে দিলাম ডিম আর ভাজি….
একই সাথে ও আমাকে খাইয়ে দিচ্ছিল….
খাওয়া শেষ করে ঘরে এলাম দুজনে….
আমি বালিশ দিয়ে খাটের সাথে হেলান দিয়ে বসলাম,
পাগলিটা অসে বুকের উপর শুয়ে পড়ল….
এভাবেই গল্প করছিলাম দুজনে…. আর প্ল্যান করছিলাম
কি কি করব সারাদিন দুজনে…..
একটু পরে বেরোব, প্রোয়জনীয় বাজার করে, এর পর
নার্সারিতে যাব, নতুন কোন গাছ আসছে কি না দেখতে
হবে, ও আপনাদের বলাই হয়নি, আমাদের পুরো বাড়িটা
তে অনেক ফুল গাছ আছে, যেন মিনি গার্ডেন, টবে করে
লাগিয়ে রাখা, সব সময় কোন না কোন গাছে ফুল থাকেই,
আর ঘরটা সেই ঘুলের ঘ্রানে সুবাসিত হয়ে থাকে, ছোট্ট
একটা একুরিয়াম ও আছে, না না রংয়ের মাছ তাতে…..
সব কিছুর দেখভার ঝিনুক নিজেই করে, সারাদিন পরে
অফিস থেকে ফিরে বারান্দাই বসলে প্রকৃতির ছোয়া
পাই….
সপ্তাই এই একটা দিন ওকে নার্সারিতে নিয়ে যেতে হয়,
নতুন কোন গাছ পেলেই সেটা কিনে দিতে হবে….
বারান্দাই ও কিছু ফলের গাছও লাগিয়েছে, তাতে ফলও
ধরে…. একদম ফ্রেশ ফরমালিন কৃটনাশক মুক্ত ফল…. স্বাদে
গুনে অতুলনীয়…..
রেডি হয়ে রওনা হলাম দুজনে, কেনাকাটা শেষ করে
নার্সারি হয়ে বাড়ি ফিরলাম, আজ নতুন দুইটা গাছ
নিয়েছে….
বাড়ির পাশেই নার্সারিটা, তাই বেশ ভালোই হয়….
সব কিছু গুছিয়ে গোসলে ঢুকলাম, গোসল করে রেডি হয়ে
মসজিদে রওনা হলাম, আজ জুম্মার দিন, গরিবের হজ্জের
দিন……
নামাজ শেষে বাড়ি ফিরে খাওয়াদাওয়া করে একটু
রেষ্ট নিলাম…. নিয়ে ঝিনুককে নিয়ে বেরোলাম, আজ
দুজনে একটু ঘুরব, এই ছুটির দিনটা আমরা এভাবেই কাটাই….
মাঝে সুযোগ বুঝে আসর নামাজটা পড়ে নিলাম, আরো
কিছুখন নদীর পাড় সহ এদিক সেদিক ঘুরলাম, ঘুড়া শেষ
করে মাগরিবের আগেই বাসাই ফিরলাম, বাহিরের
খাবার একদমই এলাউড নয়, তাই ইচ্ছা থাকা সত্যেও
বাইরে খাওয়া হয় না, পাগলিটার একটাই কথা, আমি যত্ন
করে রান্না করব, আর আপনি আমার সামনে বসে তৃপ্তি
করে খাবেন, আমি সেটা দেখব, আর বাইরের খাবার
সাস্থের জন্য ভালো না…..
আর একটা কথা আমার বউয়ের হাতের রান্নাও কিন্তু খুব
ভাল, পাক্কা গিন্নীর মত...
বাড়ি ফিরে পোশাক পাল্টে অযু করে মসজিদে রওনা
দিলাম, পাগলিটাও অযু করে নামাজের প্রস্তুতি নিলো,
নাযান হলে সেও নামাজ পড়ে নিবে…. নামাজ শেষে
বাড়ি ফিরলাম, পাগলিটা রান্নার প্রস্তুতি নিচ্ছে…
সেটা দেখে আমিও ঢুকলাম রান্না ঘরে, জড়িয়ে ধরে
একটা মিষ্টি দিলাম পাগলিটার কপালে…..
---আবারো দুষ্টুমি করা হচ্ছে না…..
---একটু একটু…
---না অনেকটা… দেখছে যে আমার হাতে অনেক কাজ
তবুও দুষ্টুমি করতে হবে না…???
---তোমার সাথে করব না তো কার সাথে দুষ্টুমি করব হু….
---তাই বলে সব সময়….???
---সেই সকালে দুষ্টুমি করছি, আর এখন এর মাঝে
করছি….???
---থাক থাক আর বলতে হবে না, ছাড়েন কাজ করি….
---আমিও হেল্প করি, দুনে মিলে করলে দ্রুত হবে আর….
---আর..???
---আমাদের ভালবাসা গাঢ় হবে….
---কেন আমাদের ভালবাসা হালকা নাকি….??
---না…
---তহে বললেন যে…
--আরে পাগলি আরো বেশি গাঢ় হবে….
---হুম তাই বলেন….
---বল কি কি করতে হবে…
---আপনি এগুলো কাটেন আর আমি রান্নার কাজ করি,
আপনি কেটে দিবেন আমি রান্না করব কেমন….
--জ্বী মহারানী, আপনার আদেশ শীরধার্য……
বলে আমি কাটাকুটি করতে শুরু করলাম আর পাগলিটা
ততখনে ভাত রান্না করছিল, ওর ভাত হতে হতে আমার
কাটা কাটি শেষ….
এবার ঝিনুক রান্না করতে লাগল আর আমি পেছন থেকে
ওর পেটে হাত দিয়ে আলত করে ধরে রইলাম…..
আর দুষ্টুমি করছিলাম, কখনো চুল এলো মেলো করছি,
কখনো চুলের মাঝে নাক ডুবিয়ে দিয়ে ঘ্রান নিচ্ছি...
রান্না শেষ করে টেবিলে সব সাঁজাতে সাঁজাতেই এশার
আযান শুরু হয়ে গেলো, তাই অযু করে মসজিদের দিকে
রওনা হলাম, নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরলাম…. পর খাওয়া
শেষ করলাম দুজনে…. আমি গিয়ে বারান্দাই চেয়েরে
বসলাম….
হাসনাহেনা গাছটাতে এত পরিমানে ফুল আসছে আর এত
মন মাতানো সুবাস যে পাগল করে দিচ্ছে….
একটু পর হাতের কাজ শেষ করে এক মগ কফি নিয়ে
বারান্দাই আসল ঝিনুক, এসেই আমার কোলের উপর বসে
পড়ল…..
মগটা আমার হাতে দিয়ে বলল নেন, নিজে খান আর আমায়
খাইয়ে দেন…. বলে আমার গলা দুই হাতে জড়িয়ে ধরল……
আমিও এক হাতে ওর কোমড় শক্ত করে জড়িয়ে ধরে নিজে
একবার আর ওকে একবার, এমন করে দুজনে কফি খাচ্ছি
আর রাতের সোন্দর্য আর ফুলের মন মাতানো সৌরব
উপভোগ করছি….. আর নানাব বিষয়ে কথা বলছি….. ভবিষ্যৎ
প্ল্যানিং করছি…
সেখানে বসেই কাটিয়ে দিলাম অনেকটা সময়, এর পর ঘরে
এসে আমি শুয়ে পড়লাম আর ঝিনুক আইনার সামনে বসে
সাজতে লাগল, যদিও বাড়িতে সব সময় সেজেগুজে
পরিপাটি হয়ে থাকে, বিশেষ করে আমি যখন বাড়িতে
থাকি….
, রাতে সাজে কেন জিগেশ করলেই বলে…
আমার সৌন্দর্য এক মাত্র আপনার উপভোগ করার জন্য….
অন্য কারো জন্য নয়….
আসলেই কথাটা ঠিক, ইসলাম তাই বলে, স্ত্রীর সৌন্দর্য
এক মাত্র তার স্বামী উপভোগ করবে অন্য কেও নয়, বিয়ের
পর থেকে ওকে কখনই সাধারন পোশাকে অন্য পুরুষের
সামনে যেতে দেখিনি পর্দা ছাড়া, আর বাইরে গেলে
তো বোরকা হিজাব ছাড়া বেরই হবে না……
আমার সাথে গেলেও অন্য পোশাকে যাবে না…..
এটাই আমার পাগলিটার বৈশিষ্ট….. যা আমাকে মোহীত
করে….
আমি শুয়ে মোবাইলে ফেসবুকিং করছিলাম, তখনি
পাগলিটা এসে আমার দুই হাতের মাঝ দিয়ে ঢুকে পরল,
ঠোটে ঠোট মিশিয়ে দিয়ে অদর করে বলে এখন আমার
সময়, মোবাইল রাখেন আর আমি এখন আমার ষোল আনা
বুঝে নিব হু…. সারাদিন নিজে নিছেন এখন আমার
পালা…….
আমিই আর কি করব পাগলিটাকে বুকে জড়িয়ে নিলাম
যেন বুকের সাথে মিশিয়ে নিতে চাইছি……
এভাবেই আমাদের রোজ দিন শুরু হয়ে অফুরন্ত ভালবাসার
মধ্য দিয়ে, আর শেষটাও হয় অনেক অনেক আদর আর
ভালবাসা দিয়ে…
যার মাঝে থাকে বিশ্বাস, আস্থা, একে অপরের প্রতি
শ্রদ্ধা, যা একটা সম্পর্ককে আরো মধুর ও মজবুত করে
তোলে…..
প্রতিটা সম্পর্কের জন্যই এগুলো অত্যাবর্শকিয়…..
এগুলো ছাড়া সম্পর্ক কল্পনাও করা বোকামীর শামিল……
আল্লাহর কাছে দোয়া করি পৃথীবির প্রতিটা সম্পর্কই
এমন মধুর হোক…… আমিন